[ad_1]
গভর্নর বলেন, গোয়েন্দা সংস্থার তৎকালীন কিছু সদস্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের ‘তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আসে’ এবং এরপর হোটেলের মতো জায়গায় নিয়ে যায়। এরপর ‘অস্ত্রের মুখে’ তাঁদেরকে তাঁদের শেয়ার ‘মি. এস আলমের কাছে’ বিক্রির জন্য এবং তাঁদেরকে পরিচালকের পদ ছাড়তে বলেন। তাঁর কথায়, ‘একের পর এক ব্যাংকের ক্ষেত্রে তাঁরা এটা করেছে।’
একটি ব্যাংকের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, জোর করে ব্যাংক দখলের প্রক্রিয়ায় তাঁকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছিল। ইসলামী ব্যাংকের সাবেক প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আবদুল মান্নান বলেন, ২০১৩ সালে ‘তৎকালীন সরকারের সঙ্গে জড়িত লোকেরা’ তার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। এর মধ্যে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পরামর্শমতো পরিচালক নিয়োগ এবং ব্যাংকের একজন বিদেশি পরিচালকের হোটেল রুমে ‘সরকারি সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের’ দ্বারা তল্লাশি চালানো।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান বলেন, ২০১৭ সালে তিনি যখন ব্যাংকের পর্ষদ সভায় যাচ্ছিলেন, তখন তাঁকে একজন জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং এরপর পুরো একটি দিন তাঁকে আটকে রেখে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা ব্যাংকের জাল কাগজপত্র তৈরি করেছিলেন। আমাকে শেষ পর্যন্ত একটি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে হয়েছিল।’
[ad_2]
Source link