[ad_1]
সভায় উপস্থিত থাকা একজন সদস্য প্রথম আলোকে বলেন, মেজর জিসানুল হায়দার ওই জুয়ার আয়োজন থেকে পুলিশের বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগ তোলেন। একজনের বরাত দিয়ে মেজর বলেন, সেনাবাহিনী অভিযান চালাতে গেলে একজন বলেন, ‘আপনারা কেন আসছেন? পুলিশকে টাকা দেওয়া হয়েছে।’ সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লুৎফর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে ঢালাওভাবে কথা না বলে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণসহ কথা বলার অনুরোধ করেন।
এ ব্যাপারে মেজর জিসানুল হায়দার বলেন, ষাঁড়ের লড়াইয়ের নামে জুয়া খেলার তথ্য পেয়ে অভিযান চালানো হয়েছে। এ সময় সেনাবাহিনীর ওপর হামলার চেষ্টা করা হচ্ছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একটি গুলি ছোড়া হয়েছিল। অপর প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা সভায় বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা সভায় মেজর জিসানুল হায়দার বলেন, আজ সকালে কেন্দুয়া থানা এলাকায় ষাঁড়ের লড়াই থামাতে গিয়ে লাইভ ফায়ারিং করেন এবং ওখানে কেউ একজন বলেন, “পুলিশকে টাকা দিয়েছি, আপনারা কেন এসেছেন।” তিনি আরও বলেন, “ওখানে পুলিশ লেখা একটি মোটরসাইকেলও ছিল।” তাঁর কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমি জানাই কোন পুলিশ টাকা নিয়েছেন, সুনির্দিষ্টভাবে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস বলেন, ‘জুয়া খেলার নামে ষাঁড়ের লড়াইয়ের বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনা হয়েছে। ঘটনাটির খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
[ad_2]
Source link