[ad_1]
সান্তাহার জংশন স্টেশন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে এই স্টেশন দিয়ে ২৪ ঘণ্টায় যেসব ট্রেন চলাচল করে। সেগুলো মধ্যে আছে—রাজশাহী-চিলাহাটি রুটের আন্তনগর তিতুমীর এক্সপ্রেস, ঢাকা-চিলাহাটি রুটের চিলাহাটি এক্সপ্রেস, ঢাকা-চিলাহাটি রুটের নীলসাগর এক্সপ্রেস, খুলনা-চিলাহাটি রুটে রূপসা এক্সপ্রেস, ঢাকা-রংপুর রুটের রংপুর এক্সপ্রেস, ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের একতা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বুড়িমারী রুটের বুড়িমারী এক্সপ্রেস, রাজশাহী-পঞ্চগড় রুটে বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস, ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের দ্রুতযান, ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটের আন্তনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস, খুলনা-চিলাহাটি রুটের সীমান্ত এক্সপ্রেস, ঢাকা-লালমনিরহাট রুটের লালমনি এক্সপ্রেস, ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, সান্তাহার-পঞ্চগড় রুটের দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস, সান্তাহার-বুড়িমারী রুটের করতোয়া এক্সপ্রেস, সান্তাহার-লালমনিরহাট রুটের বগুড়া মেইল ও পদ্মরাগ এক্সপ্রেস, সান্তাহার-বোনারপাড়া রুটের মেইল ট্রেন, রাজশাহী-পার্বতীপুর রুটের উত্তরা মেইল, খুলনা-চিলাহাটি রুটের রকেট মেইল, ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ি রুটের আন্তনগর মিতালী এক্সপ্রেস এবং রাজশাহী-চিলাহাটি রুটের বরেন্দ্র এক্সপ্রেস। এই স্টেশনে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় গড়ে ১০ হাজার যাত্রী ওঠানামা করেন।
স্টেশনে কুলি-মজুরের কাজ করেন ইমদাদুল হক। তাঁর ভাষ্য, গোটা রেলস্টেশনজুড়ে মাত্র একটি টিউবওয়েল। মাঝেমধ্যেই সেটি অকেজো থাকে। আছে খাবার পানির প্রকট সংকট। অথচ একসময় এখানে খাবার পানির ১০টি চাপ কল ছিল। পাওয়া যেত গরম ও ঠান্ডা পানি।
[ad_2]
Source link