[ad_1]
কিন্তু তুরস্ক কি এইচটিএসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে? এর কোনো নিশ্চয়তা নেই। লাভরভ বারবার উল্লেখ করেছেন, এইচটিএস জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের তালিকাভুক্ত একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, এরা কি আসলেই আল-কায়েদার শিকড় থেকে সরে এসেছে? শেষে বলেছেন, ‘প্রমাণের জন্য ফলাফলের দিকে নজর দিতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নাম না নিয়ে তিনি অভিযোগ করেছেন, বিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে ভূরাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং এই আক্রমণের উদ্দেশ্য ছিল ‘রাশিয়ার সব প্রচেষ্টা ভেস্তে দেওয়া’। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরি হলে সিরিয়ায় ২০০৩ সালের ইরাক ও ২০১১ সালের লিবিয়ার মতো বিশৃঙ্খলার পুনরাবৃত্তি দেখা দেবে।
মার্কিন প্রশাসনের কর্মকর্তারাও ইসলামপন্থী গোষ্ঠীগুলোর দ্রুত অগ্রগতিতে সতর্ক ছিলেন। প্রথমে তাঁরা আশা করেছিলেন, আসাদ এ অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আমেরিকার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে থাকবেন। তবে সামরিক পরিস্থিতি এত দ্রুত পাল্টে গেছে যে কূটনীতিকেরা বিভ্রান্ত হয়ে গেছেন।
যখন বিরোধী বাহিনী তীব্র বেগে এগোনো শুরু করল, তখন দোহা ফোরামে উপস্থিত সিরিয়ার নাগরিক সমাজ আসাদ ও তাঁর গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকেও ভেঙে ফেলে সব পক্ষের প্রতিনিধি নিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার দাবি জানিয়েছিল, যা জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাবে। কিন্তু এ দাবি আসাদ বারবার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
[ad_2]
Source link