[ad_1]
সজীবের বাবা ফিরে এসেছেন। সংসারও মোটামুটি ঠিকঠাকই চলছে। পড়ালেখা না করতে পারায় খেদটা তবু রয়ে গেছে। সেই অপূর্ণতা সন্তানের মাধ্যমে পূর্ণতা দিতে চান। প্রত্যয়ী কণ্ঠে সজীব বলেন, ‘ধরতে গেলে এখন সুখের দিন। শুধু কষ্ট, পড়াশুনাটা হয়নি। নিয়ত আছে দুই ছেলেরে যত দূর পড়ানো যায়, যে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার।’
এখন রোজ বিকেল ঠিক পাঁচটার সময় ফুচকা নিয়ে বের হন সজীব। নগরের পশ্চিম বানিয়াখামার, নাজিরঘাট, বানরগাতি, নিরালা আবাসিক—এসব এলাকার পাড়া-মহল্লা, অলিগলি ঘুরে ঘুরে বিক্রি করেন ফুচকা। ১০টি ফুচকার দাম রাখেন ৩০ টাকা। কোনো মোড় বা বাজারের কাছে কিছুটা সময় দাঁড়ান। এতে বিক্রির পাশাপাশি হাঁটা থেকে কিছুটা বিশ্রাম মেলে। এরপর আবার হাঁটা। রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে বেচাবিক্রি শেষ হয়ে যায়। কপাল খারাপ হলে রাত বাড়ে আরও কিছুটা।
[ad_2]
Source link