সুন্দরবনের বজবজা টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘একটি হরিণে ২৫ থেকে ৫০ কেজি পর্যন্ত মাংস হয়। আমরা মাত্র সাড়ে পাঁচ কেজি মাংস উদ্ধার করেছি। বাকি মাংসের ক্রেতা কারা, শিকারের সঙ্গে আর কারা কারা জড়িত, আমরা এগুলো বের করার চেষ্টা করছি। আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী নিধন আইনে মামলার পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে হরিণের মাংস মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে।’
সুন্দরবনের খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ জেড এম হাছানুর রহমান বলেন, জনবল কম হওয়া সত্ত্বেও সুন্দরবনের বন্য প্রাণী নিধন এবং অন্যান্য অপরাধ দমনে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন বনরক্ষীরা। কয়রা উপজেলার জোড়শিং ও আংটিহারা এলাকায় হরিণশিকারি চক্র বেশি। শিকারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সুন্দরবনের বন্য প্রাণী রক্ষায় বন বিভাগকে সহযোগিতা করতে স্থানীয় মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।