[ad_1]
প্রশ্ন হলো, এই কর ও শুল্কছাড়ের সুবিধা ভোক্তাসাধারণ কতটা পেয়েছেন? গত কয়েক মাসে সরকার চাল, চিনি, আলু, ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ ইত্যাদি পণ্যের ওপর শুল্ক কমিয়েছে, কোনো কোনোটির শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু বাজারে এর প্রভাব তেমন পড়েনি। সোজা কথায়, যে উদ্দেশ্যে আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে, সেটি সফল হয়নি।
এনবিআর প্রণীত তিনটি প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায় আয়কর, ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক, আমদানি শুল্ক ও আবগারি শুল্ক মিলিয়ে এক অর্থবছরে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৪১০ কোটি টাকার ছাড় দেওয়া হয়েছে। কেবল আইএমএফ নয়, সরকারের নীতিনির্ধারকদের মাঝেও কর ও শুল্কছাড় নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি এনবিআরের ভ্যাট দিবসের অনুষ্ঠানে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদও করছাড়ের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘গত ৫০ বছর আমরা করছাড় দিয়ে শিশু (শিল্প ও বাণিজ্য) লালন–পালন করছি; আর কতকাল লালন করব?’
[ad_2]
Source link