[ad_1]
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনা ও তাঁর মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ সদস্যসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনা তাঁর সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় ‘গণহত্যা, হত্যাকাণ্ড ও মানবতাবিরোধী অপরাধ’ পরিচালিত করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বিক্ষোভের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও তাঁর দলের নেতা–কর্মীদের অতিরিক্ত ও নির্বিচার গুলিবর্ষণের ঘটনায় এক হাজারের বেশি মানুষ নিহত এবং কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনাকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে আদালতে হাজির করতে বলা হয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জ্যেষ্ঠ এশিয়া গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার বলেন, ‘জুলাই ও আগস্ট বিক্ষোভের সময় ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং অন্য নির্দেশদাতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত, বিচার হওয়া উচিত এবং দায় পাওয়া গেলে তাঁদের জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত।’ তিনি বলেন, সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা হলে তা কেবল জবাবদিহিপ্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করবে এবং ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারগুলোর ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করার এটাই একমাত্র পদ্ধতি।
[ad_2]
Source link