[ad_1]
মুজিবুর রহমান বলেন, কাঠ আর বাঁশ দিয়ে তৈরি কাঠামো থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়েছে। দ্বীপের স্থানীয় বাসিন্দা, পর্যটক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের চেষ্টায় ভোর ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন লাগার সময় পর্যটকেরা কক্ষের বাইরে থাকায় কেউ হতাহত হননি। তবে অনেকের মালামাল পুড়ে গেছে।
দ্বীপের বাসিন্দা ও সার্ভিস ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রথমে সাইরি ইকো রিসোর্টে আগুন লাগে। পরে সেখান থেকে আরও দুটি রিসোর্টে ছড়ায়। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন।
সেন্ট মার্টিনে দায়িত্বে থাকা টেকনাফ-২ বিজিবির ব্যাটালিয়নের কর্মকর্তা মেজর ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, আগুন লাগার খবর শুনে বিজিবির সদস্যরা স্থানীয় মানুষের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছেন। পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেছে। তবে আগুন নেভাতে গিয়ে স্থানীয় ছয়জন আহত হন। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
[ad_2]
Source link