[ad_1]
হাসনাত আব্দুল্লাহও এই হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা পরিস্থিতি নিয়ে অসন্তোষ জানান। উপদেষ্টাদের কাছ থেকে আহতদের দাবির বিষয়ে লিখিত নেওয়ার কথা বলেন তিনি।
এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সালমান নামের একজন বলেন, ‘আমরা হাসনাত ভাইয়ের সঙ্গে একমত। কালকে চার উপদেষ্টা আসা পর্যন্ত আমরা এখানে অবস্থান করব।’ হাসপাতাল থেকে বিছানাপত্র নিয়ে এসে সবাই সড়কে অবস্থান করবেন বলে ঘোষণা দেন তিনি।
এ সময় সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে সালমান বলেন, ‘এই সরকার আমাদের সঙ্গে যেভাবে তামাশা করছে তাতে হাসিনা সরকারকে যেভাবে হটিয়েছি সেভাবে এদেরকে সরাতে আমাদের সময় লাগবে না।’
আহতদের এই ক্ষোভ–বিক্ষোভের শুরু হয় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের পঙ্গু হাসপাতাল পরিদর্শনকে কেন্দ্র করে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের দেখতে সকালে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে যান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সবার সঙ্গে দেখা করেননি—এ অভিযোগে হাসপাতাল থেকে বেরোনোর পথে তাঁর পথ আটকে বিক্ষোভ করেন আহত ব্যক্তিরা। পরে তাঁরা রাস্তায় নামেন।
[ad_2]
Source link