[ad_1]
পুকুর দখলের অভিযোগের বিষয়ে সালাম বলেন, এ পুকুরে তাঁর বোন, বোনের জামাই, তাঁর মেয়ের জামাইসহ চার যুক্তরাজ্যপ্রবাসীর মালিকানায় ৫০ শতাংশ জায়গা রয়েছে। পারিবারিকভাবে ৬০ বছর ধরে তাঁরা ভোগদখল করে আসছেন পুকুরের ভূমি।
সালাম দাবি করেন, পুকুর তিনি ভরাট করেছেন কি না, তা তদন্তের বিষয়। ইদানীং পুকুরপাড়ের কিছু লোক নিজেদের মতো ভরাট ও ঘর তৈরি করছেন, দাবি তাঁর। তিনি বলেন, ‘আমারও দাবি প্রশাসন সুষ্ঠু তদন্ত করে সব অবৈধ দখলকারকে উচ্ছেদ করে পুকুরকে পুকুরের রূপে ফিরিয়ে দিক।’
প্রাচীনতম পুকুরটি এলাকাবাসীর কাছে ‘বড় পুকুর’ হিসেবে পরিচিত। আয়তনের দিক দিয়ে হবিগঞ্জ শহরের দ্বিতীয়। পুকুরের চার পাড়ের বাসিন্দারা এ পুকুরে গোসল করা, তৈজস, কাপড়চোপড় ধোয়াসহ নানা গৃহস্থালি কাজে এর পানি ব্যবহার করে আসছেন।
গত মঙ্গলবার গোপীনাথপুর (চিড়াকান্দি) আবাসিক এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পুকুরের দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব পাড়ে নতুন মাটি ফেলার দৃশ্য দেখা গেছে। পাশাপাশি নতুন মাটিতে কিছু গাছের চারা রোপণ করে এ পুকুরপাড়ে বাঁশের বেড়া দিয়ে সীমানা নির্ধারণ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পুকুরের লাগোয়া রাধানগর এলাকার দুই সহোদর আবদুস সালাম ও আবদুল কালাম হঠাৎ করে পুকুরে তাঁদের অংশ আছে দাবি করে মাটি ফেলতে থাকেন। এতে এলাকাবাসী বাধা দিলেও তাঁরা মাটি ভরাটকাজ চালিয়ে আসছেন।
[ad_2]
Source link