এ বিষয়ে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
গত রোববার রেজিস্ট্রারের অপসারণের দাবিতে কুশপুত্তলিকা পুড়িয়ে রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে তালা দিয়েছিলেন একদল শিক্ষার্থী। তাঁদের দাবি, রেজিস্ট্রার ফ্যাসিস্টদের দোসর ও ভোলার মনপুরা উপজেলার আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. মুহসিন উদ্দীনকে ১৩ এপ্রিল সিন্ডিকেট সদস্য ও একাডেমিক কাউন্সিল থেকে অন্যায়ভাবে অব্যাহতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এর পর থেকেই মুহসিন উদ্দীনকে স্বপদে বহাল করার দাবি নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন একদল শিক্ষার্থী। আন্দোলনকারীরা চার দফা দাবি দিয়ে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন।
রেজিস্ট্রারের কক্ষে তালা দেওয়া ও তাঁর কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা) কে এম সানোয়ার পারভেজ সোমবার বন্দর থানায় ২২ জন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে জিডি করেন। এতে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ১০-১২ জনকে অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করা হয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করছেন এবং অরাজকতা সৃষ্টি করছেন।