[ad_1]
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মিলাদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন ৩৫০–এর মতো রোগী চিকিৎসাসেবা নেন। পাশাপাশি হাসপাতালে ভর্তি থাকেন প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন। তবে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় লোকজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বাচ্চা প্রসবের সব সুবিধা রয়েছে বলে জানানো হচ্ছিল। কিন্তু কেউই হাসপাতালটিতে অস্ত্রোপচার করাতে চাচ্ছিলেন না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটার, গাইনির চিকিৎসক, অ্যানেসথেসিয়ার চিকিৎসক, কনসালট্যান্টসহ সব সুবিধা রয়েছে। এরপরও বাড়ির কাছের হাসপাতাল ছেড়ে সিজারের জন্য দূরের হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক নির্ধারণ করতেন। সেবাপ্রার্থীদের বুঝিয়েও কাউকে সিজার করাতে রাজি করা যায়নি। তবে গতকাল এক রোগীর অভিভাবক আমাদের ওপর আস্থা রেখেছেন, যার ফলে সফল অস্ত্রোপচার করা সম্ভব রয়েছে।’
[ad_2]
Source link