[ad_1]
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন জামায়াতের আমীর। ছবি: টিবিএস
“>
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন জামায়াতের আমীর। ছবি: টিবিএস
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আমীর শফিকুর রহমান ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দফতরে বিদ্রোহের সময় হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্তের জন্য একটি নতুন তদন্ত কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “যেসব ষড়যন্ত্রকারীরা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর ব্যর্থ হয়েছে, বিডিআর বিদ্রোহ করেছে যেখানে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও সীমান্ত অরক্ষিত রেখে গেছে। তাই এই শিক্ষা নিয়েই নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিতে হবে।” বড় মগবাজারের আল ফালাহ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে।
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর ইউনিট এটির আয়োজন করে।
১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশের স্বাধীনতা রক্ষা ও দেশকে দুঃশাসনমুক্ত করতে রাজপথে নেমেছিল সিপাহী-জনতা।
শফিকুর রহমান সব বিভেদকে কবর দিয়ে দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি বৈষম্যহীন সমাজ ও নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান
তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে বিভেদের কথা ভাবলে ষড়যন্ত্র হবে, আরও বড় বিপদ আসবে।
জামায়াত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস নেই।
তিনি বলেন, “আমরা কখনই দুর্নীতি, ধর্ষণ, চাঁদাবাজির মতো অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকি না। কিন্তু আওয়ামী লীগ সবসময় আমাদের টার্গেট করে এবং দলটিকে দুইবার নিষিদ্ধ করেছে। এর পেছনে একমাত্র কারণ আমাদের স্বচ্ছতা।”
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করে জামায়াতের আমির বলেন, দুর্নীতির মোকাবিলা করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দল ও নেতাদের তাদের রাজনৈতিক চরিত্র ঠিক করতে হবে।
তিনি বলেন, নেতারা দুর্নীতিগ্রস্ত না হলে দেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে।
[ad_2]
Source link