[ad_1]
‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ পালন’ উপলক্ষে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘বন্ধুপ্রতিম ছাত্রসংগঠনগুলোর’ নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় ও প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতির চলমান সংকট মোকাবিলা, জুলাই বিপ্লবের চেতনা সমুন্নত রাখা ও জাতীয় ঐক্যকে সুসংহত করতে এই ঐতিহাসিক সভায় ছাত্রসংগঠনগুলো ঐকমত্য পোষণ করে। সভায় ৩৯টি ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দফতর সম্পাদক নুরুল ইসলাম। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শুরু হওয়া এ সভাটি রাত ১০টায় শেষ হয়।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, “জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা শুধু নিহতদের প্রতি দায়বদ্ধতা নয়; বরং এটি জাতির প্রতি ন্যায়বিচারের অঙ্গীকার। আজকের সভায় এই বিচারপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে জনমত গঠনের বিভিন্ন কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. মাসুদ রানা জুয়েল, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ রায়হান আলী, জাগপা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রহমান ফারুকী, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি খালেদ মাহমুদ, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীন, এন্টি-ফ্যাসিস্ট কোয়ালিশনের সভাপতি তাসনিম বিন মাহফুজ, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজের কেন্দ্রীয় সভাপতি এহতেশামুল হক সাখী, বাংলাদেশ মুসলিম ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোহাম্মদ নূর আলম, জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী ফয়েজ আহম্মেদ, বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন, ছাত্র ফোরাম সভাপতি মো. সানজিদ রহমান শুভ। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক মো. সাঈদ হাসান, ভাসানী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক মো. মোশাররফ হোসেন, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াহেদ, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা)-এর আহ্বায়ক মোল্যা রহমাতুল্লাহ, স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মোকাররম হোসেন, হিল সোসাইটির সাজিদ মাহফুজ, একতার বাংলাদেশের এস এম রিদুয়ান, ইয়ুথ ফর বেটার সোসাইটির জোবায়ের সিদ্দিকী, ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশনের জাহিদুর রহমান এবং স্টুডেন্ট স্কলার্স ফাউন্ডেশনের মোজাফফর আহমেদ, স্টুডেন্ট এগেইনস্ট অপারেশনের মুখপাত্র আরাফাত হোসেন ভূঁইয়া এবং নিরাপদ বাংলাদেশ চাই-এর মুখপাত্র রায়হান উদ্দীন।
এছাড়াও বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সেক্রেটারি জেনারেল মো. নিয়ামুল ইসলাম সিয়াম, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা)-এর সদস্য সচিব মুনতাসির মাহমুদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাসেল মাহমুদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়াবুল হক মুন্না, স্টুডেন্ট অব সভরেন্টির যুগ্ম আহ্বায়ক
মুহম্মদ ইয়াকুব মজুমদার, ইয়ুথ ফর বেটার সোসাইটির জোবায়ের সিদ্দিকী, ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশনের জাহিদুর রহমান এবং স্টুডেন্ট স্কলার্স ফাউন্ডেশনের মোজাফফর আহমেদ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
[ad_2]
Source link