বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং অর্থনীতিতে টুনার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতি বছর ২ মে বিশ্ব টুনা দিবস পালিত হয়। টুনা মাছের প্রজনন প্রক্রিয়া যেন ব্যহত না হয় সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে মাছ ধরাকে উৎসাহিত করতেই এই দিবসটি পালিত হয়।
প্রোটিনের খুব ভালো উৎস টুনা মাছ। এতে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা হৃদৎস্বাস্থ্য ভালো রাখে। এছাড়াও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি মেলা ভার। টুনা মাছ বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। টুনা দিবসে আপনাদের জন্য টুনা মাছের কাবাবের রেসিপি কোহিনূর বেগম।

টুনা মাছের কাবাব
উপকরণ
টুনা মাছ এক কাপ (সিদ্ধ করে কাটা বেঁচে নেওয়া), আলু সিদ্ধ একটি, ডিম একটি, পেঁয়াজের বেরেস্তা আধা কাপ, কাঁচামরিচ কুচি (স্বাদমতো), লবণ (স্বাদমতো), শুকনো মরিচ টেলে গুঁড়া করা এক চা চামচ, জিরার গুঁড়া এক চা চামচ, ধনিয়ার গুঁড়া এক চা চামচ, ধনেপাতা কুচি এক টেবিল চামচ, আদা রসুন বাটা এক চা চামচ, তেল (ভাজার জন্য)।

প্রণালী
সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে কাবাবের আকারে তৈরি করে নিতে হবে। কড়াইয়ে তেল গরম করে কাবাবগুলো লাল লাল করে ভেজে তুলে নিতে হবে। এরপর গরম গরম পরিবেশন করা যাবে। টুনা মাছের কাবাব পোলাও, ভাত, খিচুড়ি সবকিছুর সঙ্গেই খতে অসাধারণ।