[ad_1]
প্রকৃতির সবকিছুতে বদল আনে শীত। তাই এটি জেঁকে বসার আগেই ব্যবস্থা নিতে হয়, যেন সুস্থ থাকা যায়। এ ঋতুতে ঠান্ডা, দূষণসহ বিভিন্ন কারণে অ্যাজমা, নিউমোনিয়া, ফুসফুসের সংক্রমণসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগ বেড়ে যায়। তবে সতর্কতা অবলম্বন করে চললে এ সময়েও আরামে থাকা যায়।
যা করতে পারেন
- ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা রাখা।
- বিছানার চাদর নিয়মিত বিরতিতে বদলানো।
- ঘরের আসবাবে জমে থাকা ধুলো ও দেয়ালের ঝুল পরিষ্কার রাখা।
- রোদ পেলেই বালিশ, কম্বল রোদে দেওয়া।
- নিয়মিত পরিষ্কার জামাকাপড় পরা।
- বাড়িতে পোষা প্রাণী থাকলে সেগুলোর পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা।
যেসব গাছ রাখা যাবে ঘরে
অ্যালোভেরা: এই গাছ বাতাস বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। এতে ঘরে দূষণের প্রকোপ কমে।
আইভি লতা: এটিও বাতাস পরিশোধনে সহায়তা করে। বিশেষ করে যে ঘরে হাঁপানি রোগী থাকেন, সেখানে এটি রাখতে পারেন।
স্পাইডার প্ল্যান্ট: ফরমালডিহাইড এবং জাইলেনের মতো দূষিত পদার্থ বাতাস থেকে টেনে
নেয় এই গাছ।
পিস লিলি: বেনজিন, ফরমালডিহাইড থেকে অ্যামোনিয়ার মতো ক্ষতিকর উপাদান বাতাস থেকে টেনে নিতে পারে এই গাছ।
মানিপ্ল্যান্ট: ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতে এই গাছ বেশ উপযোগী।
[ad_2]
Source link