Homeজাতীয়সাড়ে ১০ হাজার হজযাত্রীর ভোগান্তি

সাড়ে ১০ হাজার হজযাত্রীর ভোগান্তি

[ad_1]

এজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার পর্যন্ত নিবন্ধন করা প্রায় সব হজযাত্রীর জন্য মক্কা-মদিনায় বাড়ি বা হোটেলভাড়া, যাতায়াতের জন্য গাড়ি, উড়োজাহাজের টিকিটসহ সবকিছুই নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল পর্যন্ত ৯টি এজেন্সির কিছু হজযাত্রী ছাড়া বাকি সবার ভিসা হয়ে গেছে।

হজযাত্রীদের জন্য এজেন্সিগুলোর দেওয়া সেবাকে এবার চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হচ্ছে—এ, বি, সি, ডি ক্যাটাগরি। হজসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এ বছর হজ ব্যবস্থাপনায় পার্শ্ববর্তী দুই দেশের তুলনায় সব দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।

জানতে চাইলে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মতিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোববার বিকেল পর্যন্ত ১০ হাজার ৪৮৭ জন হজযাত্রীর মধ্যে ৪৪ জনের ভিসাপ্রক্রিয়া অনিষ্পন্ন ছিল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেগুলোও সম্পন্ন হয়ে যাবে।

বাংলাদেশে এ বছর হজের শেষ প্রস্তুতি কেমন, জানতে চাইলে হজ এজেন্সিস অব বাংলাদেশ (হাব) মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর হজ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। সব হজযাত্রীর বাড়ি বা হোটেলভাড়া সম্পন্ন হয়েছে। ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষের দিকে। খুব শিগগির যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।

৮ এপ্রিল ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে জানানো হয়, নির্ধারিত সময় বাড়িভাড়া ও পরিবহন চুক্তি না করায় ২১টি হজ এজেন্সিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হজ পালনে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তাদের লাইসেন্স বাতিল, জামানত বাজেয়াপ্ত এবং তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত