[ad_1]
আসলে মৃত্যুর ১৩ বছর পরেও গাদ্দাফি লিবিয়ায় একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে রয়ে গেছেন। অনেকের মতে, তিনি দেশটির বিভক্ত রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ।
এই প্রয়াত নেতার প্রতি যে সমর্থন আজও টিকে আছে, তা প্রতিবছরের ১ সেপ্টেম্বর বোঝা যায়। ১৯৬৯ সালের এই দিনে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন। দিনটি আজও গাদ্দাফি–ভক্তরা লিবিয়ায় উদ্যাপন করে থাকেন। ওই দিনটিতে তাঁকে স্মরণ করতে অনেক মানুষ পথে নামে।
এ বছরের উদ্যাপনগুলো বেশ বিশদ পরিসরের ছিল। অন্যবারের তুলনায় এ বছর মানুষের সমাগম অনেক বেশি হয়েছে। সির্তে, বনু ওয়ালিদ, দক্ষিণের সেবহা এবং আরও অনেক গ্রাম ও শহরে বহু মানুষ রাস্তায় নেমেছিল।
অনেক তরুণকে এবারের উৎসবে যোগ দিতে দেখা গেছে। তাদের অধিকাংশই ছিল শিশু বা কিশোর, যাদের গাদ্দাফির শাসনের সময়ের জীবন কেমন ছিল, সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই।
মূলধারার মিডিয়ায় গাদ্দাফিকে একজন নির্মম স্বৈরাচার হিসেবে চিহ্নিত করা হয় এবং বলা হয়, অচিরেই তাঁর নাম কেউ মনেও রাখবে না। কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যাচ্ছে না।
এ বছর বনু ওয়ালিদে বিপ্লব দিবস উদ্যাপনের র্যালিতে গাদ্দাফির মতো দেখতে এক ব্যক্তিকে গাদ্দাফির মতো পোশাক পরে একটি খোলা জিপে দেখা যায়। তাঁকে ঘিরে জনতার উল্লাস দেখা যায়।
[ad_2]
Source link