[ad_1]
সপ্তাহখানেক আগেও ঢাকা-টোকিও পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি। হঠাৎ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চিঠি দিয়ে বৈঠকটি স্থগিত করায় শুধু জাপান নয়, বিস্মিত করে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলকেও। কারণ, জাপানের মতো পরীক্ষিত বন্ধু দেশে অধ্যাপক ইউনূসের সফরের ঠিক আগে ‘অনিবার্য কারণে’ পররাষ্ট্রসচিবদের বৈঠক স্থগিত করাটা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্ধারিত বৈঠকটি না হলে জাপানের কাছে বাংলাদেশ সরকারের বিষয়ে ভুল বার্তা যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। অবশ্য শেষ পর্যন্ত সরকারের যথাযথ হস্তক্ষেপের কারণে দুই দেশের মাঝে অহেতুক জটিলতা সৃষ্টির আশঙ্কা দূর হয়েছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, জাপানের সঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক স্থগিতের সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব পদে পরিবর্তনের যোগসূত্র রয়েছে। এক সপ্তাহ আগে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল জসীম উদ্দিনকে পররাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে সরানোর প্রায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়। তবে মঙ্গলবার পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো আদেশ জারি হয়নি।
এই মুহূর্তে জাতিসংঘের মন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠকে অংশ নিতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জার্মানি সফরে আছেন। আগামী বৃহস্পতিবার তাঁর দেশে ফেরার কথা। তৌহিদ হোসেন দেশে ফেরার পর পররাষ্ট্রসচিব পদে পরিবর্তন আর জসীম উদ্দিনের ভবিষ্যতের বিষয়টি চূড়ান্ত হবে বলে আভাস দিয়েছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
[ad_2]
Source link