[ad_1]
তিনি ভ্যারাইটিকে জানান, ৯০ দশকে তিনি দক্ষিণ ইরাকের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেড়ে উঠেছেন। সে সময় তিনি দেখেছেন খাদ্যসংকট। গ্রামের মানুষেরা দুর্বিসহ দিন পার করত। বিলাসিতা বলতে তাদের কাছে ছিল খেয়ে বেঁচে থাকা। সে সময়ে জাতিসংঘ নিষেধাজ্ঞা দেয় যা ক্রমেই প্রকট আকার ধারণ করে।
ফিল্মমেকার ম্যাগাজিনে হাদি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমি তখন স্কুলে পড়ি। তখন সবাই ছিলেন সাদ্দামের কট্টর সমর্থক। এই মানুষেরা যা বলবেন, সেটাই শুনতে হতো। তো, একবার স্কুলে এসে কয়েকজন বললেন, “সবাই ক্লাসরুম থেকে বের হও, সাদ্দাম হোসেনের জন্য দোয়া করতে হবে।” সাদ্দামের হোসেনের জন্য কোনো কিছুতে “না” বলা আর বুলেট বহন করা একই কথা। “না” বললে নানাভাবে শাস্তি দেওয়া হতো। সেই সময়কেই আমি তুলে ধরেছি। আমি সিনেমায় রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতিটাই দেখিয়েছি। এখানে গায়ে পড়ে স্বৈরশাসক সাদ্দামকে দোষী বানানো হয়নি।’
[ad_2]
Source link