Homeদেশের গণমাধ্যমেমূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষ, বাড়তে পারে দারিদ্র্য

মূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষ, বাড়তে পারে দারিদ্র্য

[ad_1]

গত ১০ মাসের চিত্র

চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস (জুলাই-ডিসেম্বর) সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে ছিল। পরের চার মাস অর্থাৎ এপ্রিল পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ঘরে ছিল।

তবে আশঙ্কার বিষয় হলো খাদ্য মূল্যস্ফীতি। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) পর্যন্ত খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের বেশি ছিল। এর মধ্যে গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ দশমিক ১০ শতাংশে ওঠে, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি পুরো ১০ মাস ধরে ৯ শতাংশের ঘরে আছে।

তবে ২০২৪ সালের ১২ মাসের মধ্যে মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সার্বিক মূল্যস্ফীতি টানা দশ মাস ধরে ১০ শতাংশের ওপরে ছিল। এত দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করায় সাধারণ মানুষ বা সীমিত আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।

যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে

গত এক বছরে প্রায় সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। তবে মূল্যবৃদ্ধির আলোচনায় ছিল চাল, তেল, আলু, পেঁয়াজ, ডিম ইত্যাদির। বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) হিসাবে, গত এক বছরে মোটা চালের দাম বেড়েছে ৫ শতাংশ। এখন কেজিপ্রতি ৫০ টাকার কমে মোটা চাল পাওয়া যায় না। অন্য চালের দাম এক বছরে ১০-১১ শতাংশ বেড়েছে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে, এখন মূল্যস্ফীতিতে চালের অবদান ২০ শতাংশের মতো, একক পণ্য হিসেবে যা সর্বোচ্চ। তাই চালের দাম বাড়লে মূল্যস্ফীতিতে বেশি প্রভাব পড়ে।

গত এক বছরে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে ১২ থেকে ২২ শতাংশ। এ ছাড়া এক বছরে দাম বেড়েছে পেঁয়াজের; বছরের মাঝখানে বেড়ে আবার কমেছে। রসুনেরও একই অবস্থা। ডিমের দাম ডজনপ্রতি দাম ১৬০–১৭০ টাকা হয়েছিল। এ ছাড়া মাছ, মাংসের দামও বেড়েছে ৫-১০ শতাংশ।

[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত