[ad_1]
কে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। তবে চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তারা আসছেন না।
আবু সুফিয়ান নামের এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘আমাদের কাজ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। চিকিৎসাসেবা কবে নাগাদ চালু হবে, সে বিষয়ে কিছুই জানি না। তবে প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগী-স্বজনেরা ফিরে যাচ্ছেন।’
জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জানে আলম গতকাল শুক্রবার প্রথম আলোকে বলেছিলেন, ‘হাসপাতাল বন্ধ। কোনো চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারী প্রবেশ করতে পারছেন না। তাই কবে নাগাদ পুনরায় সেবা চালু হবে, সেটা জানা নেই। হাসপাতালে কোনো রোগীর অবস্থানের তথ্যও আমার কাছে নেই।’
[ad_2]
Source link