[ad_1]
নিয়মিত ভ্যাকসিনেশন
‘রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম’— এই সূত্র মেনে গরুকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দিতে হয়। ভেটেরিনারি বা প্রাণী চিকিৎসকের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ দরকার। তাতে যেমন রক্ষা পায় গরু, তেমনই সচল থাকে খামারের সব কার্যক্রম।
খাবারদাবার
সবার আগে থাকবে সতেজ কাঁচা ঘাসের চাহিদা। কী পরিমাণ ঘাস খাওয়াবেন, তারও একটা সহজ সূত্র আছে—গরুর শারীরিক ওজনের ৩-৪ শতাংশ। নাহার ক্যাটেল ফার্মে দৈনিক কাঁচা ঘাসের প্রয়োজন হয় ১-২ টন আর নাহার ডেইরি ফার্মে প্রায় ২০ টন। এত পরিমাণ ঘাসের চাহিদা পূরণে নাহার এগ্রোর রয়েছে প্রায় ৩০০ একর জায়গাজুড়ে ঘাস উৎপাদনের কার্যক্রম।
ঘাসের পাশাপাশি দানাদার খাবার লাগবে গরুর ওজনের ১.১-১.২ শতাংশ। খাবারের সংকট দেখা দিলে খড় আর চিটাগুড়ের মিশ্রণ পারেন তাতে। খাওয়ানো যাবে ভুট্টা থেকে তৈরি সাইলেজ। গাছে ভুট্টা যখন অপরিপক্ব থাকে, তখন পুরো ভুট্টাসহ পুরো গাছ ছোট ছোট করে কেটে ৪৫ থেকে ৯০ দিন রেখে গরুকে খাওয়ানো হয় যা সাইলেজ নামে পরিচিত।
আর প্রয়োজন হয় স্বচ্ছ স্বাভাবিক খাবার পানি। সুস্থ সবল গরু পেতে প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করানো নিশ্চয়ই করতে হবে।
[ad_2]
Source link