[ad_1]
নিজের সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় কে মুসলমান, কে হিন্দু, কে বৌদ্ধ, কে খ্রিষ্টান—এমন প্রশ্ন ছিল না। তাই স্বাধীন বাংলাদেশেও তথাকথিত সংখ্যালঘু বা সংখ্যাগুরু নিয়ে চিন্তার কোনও অবকাশ নেই।’
বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিদের একটি ছবি নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার। ধর্ম-বর্ণ কিংবা ভৌগোলিক-আদর্শিক অবস্থান নির্বিশেষে প্রত্যেক নাগরিক যেন তার ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অধিকার বিনা বাধায় উপভোগ করতে পারে—এই লক্ষ্যেই মুক্তিযোদ্ধারা লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন।’
‘মুক্তিযুদ্ধের সময় কে মুসলমান, কে হিন্দু, কে বৌদ্ধ, কে খ্রিষ্টান—এমন প্রশ্ন ছিল না।’
‘তাই স্বাধীন বাংলাদেশেও তথাকথিত সংখ্যালঘু বা সংখ্যাগুরু নিয়ে চিন্তার কোনও অবকাশ নেই’- বলেন তারেক রহমান।
স্ট্যাটাসে তিনি উল্লেখ করেন, ‘দেশের প্রতিটি নাগরিক সমান অধিকার ও স্বাধীনতা ভোগ করবে— এটিই বিএনপির নীতি, এটিই বিএনপির রাজনীতি। আমরা বিশ্বাস করি, দল-মত-ধর্ম যার যার, কিন্তু রাষ্ট্র সবার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার।’
‘বাঙালি-অবাঙালি, বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী কিংবা সংস্কারবাদী প্রত্যেক নাগরিকের একমাত্র পরিচয়—আমরা বাংলাদেশি। এই বাংলাদেশ আপনার, আমার, আমাদের সবার।’
প্রসঙ্গত, চলমান সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব চলাকালীন তারেক রহমানের এই ফেসবুক স্ট্যাটাস ‘রাজনৈতিক বার্তা’ দেয় বলে মনে করেন চেয়ারপারসন কার্যালয়ের একটি সূত্র।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, সম্প্রতি ভার্চুয়ালি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যেও এ প্রসঙ্গটি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জোরালোভাবে উল্লেখ করেছেন।
[ad_2]
Source link