[ad_1]
জুলাই-আগস্ট মাসে উৎপাদন খাতে যে ধাক্কা লেগেছিল, তা কাটিয়ে দেশের পণ্য রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে। গত অক্টোবরে রপ্তানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৯ শতাংশ বেড়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে ১ হাজার ৫৮৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১১ শতাংশ বেশি।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের তিনটি বড় উৎস হলো রপ্তানি, প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এবং বিদেশি বিনিয়োগ ও ঋণ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কমে। অক্টোবরে প্রবাসী আয় বেড়েছে ২১ শতাংশ।
রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি, বিপরীতে আমদানি ব্যয় সেভাবে না বাড়ায় সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি দূর হয়েছে। আর্থিক হিসাবে ঘাটতি কমছে।
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভের পতনও থেমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ অক্টোবর বৈদেশিক মুদ্রার মজুত দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৪৪ কোটি ডলারের বেশি। যা এক মাস আগে ছিল ২ হাজার ৪৭৪ কোটি ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী, রিজার্ভ এখন ১ হাজার ৯৮৭ কোটি ডলার, যা এক মাস আগে ছিল ২ হাজার ৮০ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দায় পরিশোধ করায় আইএফএফের হিসাবপদ্ধতিতে রিজার্ভ কিছুটা কমেছে।
[ad_2]
Source link