[ad_1]
অনেক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারই এ মুহূর্তে বড় চিন্তার বিষয়, ট্রাম্প কীভাবে মার্কিন সামরিক শক্তিকে অভ্যন্তরীণ কাজে ব্যবহার করেন, সেটি।
গত মাসে ট্রাম্প বলেন, সামরিক বাহিনীকে ‘ঘরের ভেতরের শত্রু’ ও ‘উগ্রবাদী বাম খ্যাপাটেদের’ মোকাবিলায় ব্যবহার করা উচিত।
নির্বাচনের দিন বিরোধীদের সম্ভাব্য বিক্ষোভের দিকে ইঙ্গিত করে ট্রাম্প আরও বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি, প্রয়োজনে ন্যাশনাল গার্ড দিয়ে বা সত্যিই প্রয়োজন হলে সামরিক বাহিনীকে দিয়ে সহজেই বিক্ষোভ ঠেকানো যায়।’
ট্রাম্পের আগের শাসনামলে কাজ করেছেন এমন কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা তাঁর কর্তৃত্ববাদী চেতনা বা ঝোঁকের বিষয়ে গত কয়েক বছর ধরে সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে আছেন মার্ক মিলে, হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সাবেক চিফ অব স্টাফ জেনারেল (অব.) জন কেলি। নির্বাচনের আগে কেলি বলেছিলেন, ট্রাম্প ‘ফ্যাসিস্টের সাধারণ সংজ্ঞায়’ পড়েন। তিনি হিটলারের নাৎসি জেনারেলদের আনুগত্যের কথা বলেন।
একজন কমান্ডার ইন চিফের (প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প) ক্ষমতার সম্ভাব্য অপব্যবহার থেকে সামরিক বাহিনীকে রক্ষায় আগেভাগেই পেন্টাগনের করার কিছু নেই। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের আদেশের বৈধতার বিষয়ে প্রতিরক্ষা বিভাগের কৌঁসুলিরা সামরিক নেতাদের সুপারিশ করতে পারেন। কিন্তু সত্যিকার এমন কোনো আইনি সুরক্ষা নেই, যা দিয়ে রাজপথে সেনা মোতায়েন থেকে ট্রাম্পকে ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে।
[ad_2]
Source link