[ad_1]
তিনি এর আগে বলেছিলেন, “আমি মনে করি তার [Sheikh Mujib’s] প্রতিকৃতি নামিয়ে নেওয়া উচিত নয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাক শেখ মুজিবের প্রতিকৃতি তুলে নেন। ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতা বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন। জিয়াউর রহমান আবার বঙ্গভবনে শেখ মুজিবের ছবি তুলেছেন।
রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। স্কেচ: টিবিএস
“>
রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। স্কেচ: টিবিএস
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবের প্রতিকৃতি অপসারণ নিয়ে তার বক্তব্য সংশোধন করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
“আমার বক্তব্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে যেখানে আমাকে উদ্ধৃত করা হয়েছে যে শেখ মুজিবের ছবি বঙ্গভবন থেকে সরানো উচিত হয়নি। আমি ভেবেছিলাম ছবিটি বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে সরানো হয়েছে, যেখানে সব রাষ্ট্রপতির ছবি রাখা আছে, কিন্তু [I later came to know] ছবিটি অন্য কোনো অফিস কক্ষ থেকে সরানো হয়েছে,” আজ (১২ নভেম্বর) দ্বিতীয় বিবৃতিতে রিজভী স্পষ্ট করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, “শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনামলে শেখ মুজিবের প্রতিকৃতি প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করেছিল। ফ্যাসিবাদী আইনের কোনো কার্যকারিতা থাকতে পারে না। অফিস-আদালতে সর্বত্র অপশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয়। অনাকাঙ্ক্ষিত বক্তব্যের জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী,” বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
আগের দিন তিনি বলেছিলেন, বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি অপসারণ করা অনুচিত।

“আমি মনে করি তার [Sheikh Mujib’s] প্রতিকৃতি নামিয়ে নেওয়া উচিত নয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাক শেখ মুজিবের প্রতিকৃতি তুলে নেন। ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতা বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন।
আজ সকালে ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান আবার বঙ্গভবনে শেখ মুজিবের ছবি তুলেছেন।
এর আগে গতকাল (১১ নভেম্বর) এক ফেসবুক পোস্টে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম লেখেন, দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমান-পোস্ট ‘৭১ ফ্যাসিস্ট-এর ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা খুবই লজ্জাজনক। আমরা ৫ আগস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তার ছবি সরাতে পারিনি।
[ad_2]
Source link