[ad_1]
তবে সংবিধান অনুমোদন করা নিয়ে ভিন্ন মত দেন অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, তিনি সভায় বলেছেন, সংবিধান সংস্কার কমিশন একটি খসড়া শাসনতন্ত্র লিখবে। সেটা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে অনুমোদনের ঘোষণা দিলে সমস্যা বাড়বে। তাঁর প্রস্তাব হলো—খসড়া শাসনতন্ত্র পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে উপস্থাপন করা হবে। সংসদে আলোচনা করে সেটিকে আরও শুদ্ধ করে গ্রহণ করবে। পরে এটি নিয়ে যাতে গণভোট করা যায়।
অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ বলেন, তিনি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ করা, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সংস্কার, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচার—এই তিন বিষয়কে সংবিধানের মূলনীতি ঘোষণা করা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার মধ্যে কিছু ভারসাম্য আনা, জাতির পিতা প্রশ্নে ‘ফাউন্ডিং ফাদার্স’ ধারণায় যাওয়া, গণভোট চালু করা, প্রাদেশিক সরকারব্যবস্থার বিধান না করা, আনুপাতিক নির্বাচনপদ্ধতিতে না যাওয়া, কখন জরুরি অবস্থা জারি করা যাবে তা সংবিধানে স্পষ্ট করা, সংবিধানের পরিশিষ্টে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর তালিকা দেওয়াসহ বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছেন।
[ad_2]
Source link