[ad_1]
বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা বলেন, নিউমোনিয়ার বিপদ–চিহ্নগুলো সম্পর্কে জানাতে প্রচার বাড়াতে হবে। শিশুর শ্বাস গুনতে হবে। শিশুর শ্বাসের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। শ্বাস নেওয়ার সময় বুকের খাঁচা দেবে যাচ্ছে কি না দেখতে হবে।
বারডেমের মা ও শিশু হাসপাতালের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের অধ্যাপক আবিদ হোসেন মোল্লা বলেন, গ্রামে হাসপাতালের বাইরে বিভিন্ন ওষুধের দোকান থেকে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। অনিয়ন্ত্রিতভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারের কারণে দেহ অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে উঠছে। এ বিষয়গুলোতে নজর দেওয়া দরকার।
নিউমোনিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মেডিকেল অক্সিজেন দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা দরকার বলে মন্তব্য করেন আইসিডিডিআরবির মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী বিজ্ঞানী শফিকুল আমীন। তিনি বলেন, পালস অক্সিমিটারে শিশুর অক্সিজেন স্যাচুরেশন কম এলে ওই শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে যার অক্সিজেন প্রয়োজন, তাকেই শুধু দেওয়া দরকার।
সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের উপদেষ্টা গৌতম বণিক বলেন, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে হাসপাতালে আনার ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়াতে সেভ দ্য চিলড্রেন বিভিন্ন জায়গায় তরুণদের সম্পৃক্ত করেছে। প্রান্তিক জনপদে কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা দানকারীরা যেন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রথম ডোজ দেন, সেই বিষয়েও প্রচার বাড়াতে বলেন তিনি।
[ad_2]
Source link