[ad_1]
সকালে জনতার বাজারে কেনাকাটা করছিলেন গৃহিণী শারমিন আক্তার (৩৪)। বাড়ি সদর উপজেলার খোলাহাটি গ্রামে। শারমিন বললেন, ‘শহরে এসেছিলাম মেয়ের জামাকাপড় কিনতে। বাড়ি থেকে শহরের জিরো পয়েন্ট হয়ে মার্কেটে যেতে হয়। যেতেই দেখি এই বাজার। লোকজনের কেনাকাটা দেখে রিকশা থেকে নামি। মূল্যতালিকা দেখে মনে হলো, অন্যান্য হাটবাজারের চেয়ে এখানে দাম অনেক কম। তাই প্রায় ৫০০ টাকার তরিতরকারি কিনলাম।’
কেনাকাটার পর ফুলছড়ির বালাসি গ্রামের রিকশাচালক বাবলু মিয়া (৫০) বলেন, ‘এ্যামরা (ছাত্ররা) যদি কম দামোত জিনিসপাতি বেচপ্যার পায়, তাহলে বাজারের দোকানদাররা বেচে না ক্যা। ওমরা (ব্যবসায়ীরা) বুদ্দি (সিন্ডিকেট) করি জিনিসপাতির দাম বেশি ন্যায়। পোত্তেক দিন বাজারোত পোরসাসনের নোক যাওয়ান দরক্যার।’
বাজারের উদ্যোক্তাদের এক শিক্ষার্থী অতনু সাহা বলেন, সাদুল্যাপুর ও সুন্দরগঞ্জের কৃষকদের কাছ থেকে পাইকারি দরে তরকারি কিনে তাঁরা বিক্রি করছেন। এ জন্য কম দামে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রথম দিকে কম বিক্রি হলেও ধীরে ধীরে বিক্রি বেড়েছে। বাজারে সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত জনতার বাজার চালু থাকবে।
[ad_2]
Source link