[ad_1]
বদরগঞ্জের শাহপাড়া গ্রামের মুকুল দাস ও শেলি রাণী দম্পতির যমজ মেয়ে বর্ণা ও বৃষ্টি। আদর করে ডাকেন হাসি ও খুশি নামে। তারা দেখতে প্রায় একই রকম। দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া দুই বোনকে শনাক্ত করতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যান শিক্ষকেরা।
বদরগঞ্জ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ময়নুল ইসলাম শাহর কথাতেও এর সত্যতা পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে ২০ যমজ শিশু। একই লিঙ্গের যমজ শিশুরা দেখতে অভিন্ন হওয়ায় ক্লাসে শনাক্ত করা মুশকিল হয়ে যায়। তবে যমজ শিশুদের অন্য শিশুরা বেশ পছন্দ করে, ভালোবাসে। আমরা শিক্ষকেরাও তাদের প্রতি বাড়তি নজর রাখি।’
বর্ণা ও বৃষ্টির মা শেলি রাণী বলেন, তাঁর দুই মেয়ের চাহিদা ও পছন্দ একই রকম। দুজন একই রকম জামা পরে। দুজনেরই ডিম পছন্দ। অসুস্থ হলে দুজন একসঙ্গেই অসুস্থ হয়। ঝগড়া–অভিমান যে হয় না, তা নয়; তবে পরস্পরের জন্য খুব টান। কেউ কাউকে ছাড়া পড়তে বসে না, ঘুমাতেও যায় না।
[ad_2]
Source link