[ad_1]
আক্কেলপুর কলেজ বাজারের খুচরা বীজ ব্যবসায়ী ভাই ভাই ট্রেডার্সের মালিক আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমি চলতি মৌসুমে ডিলারের কাছে ৬০০ বস্তা ব্র্যাকের বীজ আলুর চাহিদা দিয়েছিলাম। এ পর্যন্ত ডিলার আমাকে ৩৬৩ বস্তা বীজ আলু দিয়েছে।’ তিনি নির্ধারিত দামে বীজ আলু বিক্রি করেছেন বলে দাবি করেন।
ডিলার গোলাম রব্বানী বলেন, চাহিদা অনুযায়ী বীজ আলুর সরবরাহ কম। এ কারণে চাহিদামতো বীজ আলু সরবরাহ করা যাচ্ছে না।
তবে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কেউ বেশি দামে বিক্রি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ব্র্যাক সিডের টেরিটরি সেলস কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, জয়পুরহাট জেলায় ১৪ জন ডিলার আছে। ডিলাররা ১৫ হাজার মেট্রিক টন বীজ আলুর চাহিদা দিয়েছিলেন। এরই বিপরীতে ৬ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন বীজ আলু সরবরাহ করা হয়েছে। ‘বি’ গ্রেডের বীজ আলুর খুচরা মূল্য ৩ হাজার ১২০ টাকা ও ‘এ’ গ্রেড বীজ আলুর দাম ৩ হাজার ২০০ টাকা।
জয়পুরহাটের কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বীজ আলুর বাজার তদারক করছি। স্থানীয় প্রশাসন বাজার তদারকিতে সহযোগিতা করছে। কালাইয়ে বীজ আলুর দাম বেশি নেওয়ায় দুই ডিলারকে জরিমানা করা হয়েছে। ওই দুই ডিলারের ডিলারশিপ বাতিলের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বাজার তদারকি অব্যাহত আছে।’
[ad_2]
Source link