[ad_1]
বেশির ভাগ স্যাটেলাইটের ইন্টারনেট–সেবা একক জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট থেকে আসে। যা ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার ওপর থেকে গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে। ব্যবহারকারী ও স্যাটেলাইটের মধ্যে ডেটা টাইম অনেক বেশি হয়, একে লেটেন্সি বলে। এতে ইন্টারনেট–সেবা পাওয়া কঠিন হয়। অন্যদিকে স্টারলিংক হাজার হাজার উপগ্রহের একটি নক্ষত্রমণ্ডল তৈরি করছে, যা পৃথিবীর অনেক কাছাকাছি প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার দূর থেকে প্রদক্ষিণ করছে। নিম্ন কক্ষপথে থাকার কারণে লেটেন্সি উল্লেখযোগ্য হারে কম। এতে দ্রুতগতির ইন্টারনেট–সেবা পাওয়া যায়।
স্টারলিংকের একটি প্যাকেটে স্টারলিংক রিসিভার, কিকস্ট্যান্ড, রাউটার, তার ও পাওয়ার সাপ্লাই থাকে। স্টারলিংকের অ্যান্টেনা ইলেকট্রনিক ফেজড অ্যারে, যা ১১০ ডিগ্রি পর্যন্ত বাঁকানো যায়। এর ওজন প্রায় ২ কেজি ৯০০ গ্রাম, কিকস্ট্যান্ডসহ ৩ কেজি ২০০ গ্রাম। এতে আছে এনভায়রনমেন্টাল রেটিং আইপি৬৭ টাইপ ৪ অ্যান্টেনা, যা হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং হিমাঙ্কের ওপরে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশ কাজ করে। স্টারলিংক চালাতে শক্তি খরচ হয় ৭৫ থেকে ১০০ ওয়াট। স্টারলিংক ওয়াই–ফাই রাউটারের সঙ্গে ২৩৫টি যন্ত্র যুক্ত করার সুযোগ আছে।
[ad_2]
Source link