[ad_1]
কিন্তু রাশিয়া যেকোনো উপায়ে এই অর্থ নিজেদের জিম্মায় নিতে চায়। গত আগস্টে রাশিয়ার পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রস্তাবে বলা হয়, রাশিয়ার ঋণের সুদের অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি বিশেষ হিসাবে রাখা হচ্ছে। ওই অর্থ যেন চীনের একটি ব্যাংকে পাঠিয়ে রাশিয়াকে দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশ তাতেও সাড়া দেয়নি। এরপর রাশিয়া বাংলাদেশে একটি ব্যাংক শাখা খোলার অনুমতির জন্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে অনুরোধ করে।
উল্লেখ্য, রাশিয়ার সঙ্গে রূপপুর ঋণ চুক্তিতে কিস্তির অর্থ পরিশোধের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে একটি ব্যাংক শাখা খোলার অনুমতি দেওয়ার কথা ছিল। এখন রাশিয়া সেই ব্যাংক শাখা খোলার অনুমতি চায়।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, রাশিয়ার যেসব ব্যাংকের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নিষেধাজ্ঞা আছে, সেসব ব্যাংকের শাখা ঢাকায় খোলা হলে সমস্যা হবে। রাশিয়া নির্দিষ্ট করে কোন ব্যাংকের শাখা খোলার প্রস্তাব দেয়, তার ওপর বাংলাদেশের সায় দেওয়ার বিষয়টি জড়িত। তিনি মনে করেন, যে কেউ ঋণের অর্থ যত দ্রুত সম্ভব নিজের জিম্মায় নিতে চাইবে।
[ad_2]
Source link