[ad_1]
মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের অভিজ্ঞতা তুলে ধরার পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শ দেন সাংবাদিকেরা। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারদের পদমর্যাদা মন্ত্রীদের ওপরে নির্ধারণ করা, নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ তিন সদস্যের করা, কমিশনে সাবেক আমলাদের আধিক্য না রাখা, সৎ ও যোগ্য লোকদের নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগের পথ তৈরির জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন সংশোধন, ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা করা, ‘না’ ভোটের বিধান আবার চালু করা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনযুক্ত সইয়ের বিধান বাদ দেওয়া, জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সংজ্ঞায় ‘নির্বাচন’–এর সংজ্ঞা আরও বিস্তৃত ও সুস্পষ্ট করা, আইনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা, স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়া, নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনী অপরাধে সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া, হলফনামার তথ্য ও নির্বাচনী ব্যয় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করা, পেশিশক্তি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা, পোস্টাল ব্যালটে ভোটের ব্যবস্থা আরও বিস্তৃত, সহজ করাসহ নানা প্রস্তাব উঠে আসে।
সভায় নির্বাচনপদ্ধতি নিয়েও মতামত এসেছে। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির পক্ষে–বিপক্ষে এবং মিশ্র পদ্ধতিতে (কিছু আসনে বিদ্যমান পদ্ধতিতে আর কিছু আসনে আনুপাতিক পদ্ধতিতে) নির্বাচন করার বিষয়ে পরামর্শ আসে সভায়।
[ad_2]
Source link