[ad_1]
এ বিষয়ে বদরপুর ইউনিয়ন (উত্তর) বিএনপির সভাপতি শহিদুল্যাহ মেলকারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি আর ফোন ধরেননি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তাঁর পক্ষের বদরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো নেছারুল্লাহ বলেন, কামাল পক্ষের হামলায় শহিদুল্যার ৪-৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, দেবীরচর বাজারের ইজারাকে কেন্দ্র করে অনেক দিন ধরে ঝামেলা চলছিল। বিএনপির নেতারা বিষয়টি মীমাংসা করার একাধিকবার চেষ্টাও করেছেন। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। তবে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
[ad_2]
Source link