[ad_1]
গণ-অভ্যুত্থানের আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে আসিফ বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে আমরা অনেকগুলো উদ্যোগ নিয়েছি এবং নিচ্ছি। ইতিপূর্বে বিভিন্ন হাসপাতালে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য যেসব খরচ হয়েছে, তা সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হবে।’ তিনি আরও জানান, চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আহত ব্যক্তিদের দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাঁদের পাসপোর্ট না থাকা ও অনেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় কিছু জটিলতা রয়েছে। তাঁদের চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখা সরকারের প্রথম অগ্রাধিকারের মধ্যে ছিল।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এই গণ–অভ্যুত্থান আংশিক সফল হয়েছে। কারণ, আমাদের এক দফা দাবির মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার পতন ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। কিন্তু এখনো সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করা সম্ভব হয়নি।’
আলোচনা সভায় সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই গণ–অভ্যুত্থানের পরে অনেক সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। কিন্তু একটা জিনিস স্পষ্ট, প্রত্যেকেই এখন নিজেদের নাগরিক ভাবে। সংবিধান সংস্কার কমিটিতে আমি একটা কথা বলেছি, বাংলাদেশের অফিশিয়াল নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ থাকতে পারে না। কারণ, যে মুহূর্তে এই শব্দের ভেতরে প্রজা থাকবে, তখনই আমাদের মনের ভেতরে একটা ভয় কাজ করে, কেউ না কেউ বোধ হয় রাজা আছে। নতুন বাংলাদেশ আমি কোনো রাজা দেখতে চাই না, আমি দেখতে চাই এই দেশের মালিক এই দেশের জনগণ।’
[ad_2]
Source link