[ad_1]
চীনা পণ্যে শুল্কারোপ
ট্রাম্প ও বাইডেন উভয়ই চীনের তৈরি পণ্যের ওপর শুল্কারোপ করছেন। বাইডেন ভবিষ্যতে চীনের তৈরি বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর ১০০ শতাংশ শুল্কারোপ করতে চেয়েছিলেন। অন্যদিকে ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে চীনের তৈরি সব পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ এবং বাকি বিশ্ব থেকে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্কারোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। জানুয়ারিতে শপথ গ্রহণের পর তিনি কী করেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
জলবায়ু পরিবর্তন
প্রথম মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক মাসের মাথায় প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেবার তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তন হয় বলে তাঁর জানা নেই। জলবায়ু আবার পরিবর্তন হয়ে আগের মতো হয়ে যাবে। জলবায়ু বিষয়ে নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে তাঁর নীতিতে খুব একটা পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না।
বাইডেন প্রেসিডেন্ট হওয়া পর যুক্তরাষ্ট্রকে প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে ফিরিয়ে এনেছিলেন।
এমন আরও নানা বিষয়ে বাইডেন প্রশাসন থেকে ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যে নীতি নির্ধারণে পার্থক্য আসতে পারে। তবে বিশ্বের দুর্দশাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর ভাগ্য পরিবর্তনে ট্রাম্প সত্যিই আশার আলো হতে পারবেন কি না, তা নিয়ে জোর সংশয় রয়েছে।
[ad_2]
Source link