[ad_1]
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী পলাতক। মিরপুরে ইলিয়াস মোল্লার দখলবাজি ও চাঁদাবাজির বিষয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
মিরপুর, পল্লবী ও রূপনগর এলাকার একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা প্রথম আলোকে বলেন, এলাকায় প্রচার আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানোর জন্য দেশীয় অস্ত্রসহ পল্লবী থেকে কয়েক ট্রাক উচ্ছৃঙ্খল কর্মী পাঠিয়েছিলেন ইলিয়াস মোল্লা। তাঁরা পিটিয়ে শিক্ষার্থীদের রক্তাক্ত করেছিলেন।
গত ৫ আগস্ট থেকে ইলিয়াস মোল্লা পলাতক। তাঁর দখলদারির তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে মিরপুর ১২ নম্বরে তাঁর বাড়িতে গেলে ফটক বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর মুঠোফোনও বন্ধ। আশপাশের বাসিন্দারা জানান, ৫ আগস্টের পর ওই বাড়িতে আর কাউকে দেখা যায়নি।
ইলিয়াস মোল্লার দখলবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকছেদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘কে জমি দখল করল, আর না করল, তা আমার দেখার বিষয় নয়। সরকার বা আদালত আমাকে নির্দেশ দিলে আমি উচ্ছেদ অভিযান চালাব।’
[ad_2]
Source link