[ad_1]
সিরিপর্ন খানওংকে হত্যায় জড়িত সন্দেহে গত বছর এপ্রিল মাসে সারারাত গ্রেপ্তার হন। সারারাতের সাবেক স্বামী পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। সারারাত গ্রেপ্তারের পর জানা যায়, বিচ্ছেদের পরও সাবেক স্বামীর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল এবং তিনি অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
এ ঘটনায় থাইল্যান্ডজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। বিশেষ করে সায়ানাইড বিষক্রিয়ায় মৃত্যুর বেশ কয়েকটি অমীমাংসিত মামলা নিয়ে নতুন করে তদন্ত শুরু হয়।
পুলিশ আগে বলেছিল, সিসিটিভি ফুটেজে অচেতন হয়ে পড়া এবং মারা যাওয়ার আগে সিরিপর্নকে সারারাতের সঙ্গে দেখা গেছে। ময়নাতদন্তে সিরিপর্নের শরীরে সায়ানাইডের উপস্থিতি পাওয়া যায়। এ ঘটনা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ বেশ কয়েকটি হত্যার ঘটনার সঙ্গে মিল পান। এসব হত্যার ঘটনায়ও হত্যার শিকার ব্যক্তি সারারাতের সঙ্গে খাবার বা পানীয় খেয়েছিলেন। এরপর মারা গেছেন।
সারারাত গ্রেপ্তার হওয়ার পর একজন নারী পুলিশের কাছে আসেন এবং অভিযোগ করেন, কয়েক বছর আগে তাঁকেও বিষপ্রয়োগে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন সারারাত। ২০২০ সালের ওই ঘটনায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল। সেবার কোনোমতে তাঁর জীবন রক্ষা পায়। কিন্তু তিনি এর আগে এ বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে ভয় পেয়েছিলেন। কারণ, সারারাতের সঙ্গে তাঁর সাবেক স্বামীর যোগাযোগ ছিল। তিনি পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন।
[ad_2]
Source link