[ad_1]
সিএনএন জানিয়েছে, বাফেটের বয়স এখন ৯৪। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘দিন শেষ সময় জয়ী হয়। কিন্তু সময় চঞ্চলও হতে পারে। কখনো কখনো তা অন্যায্য ও নিষ্ঠুর। জীবনকে কখনো কখনো জন্মেই শেষ করে দেয় কিংবা কিছুদিন পরই। আবার কখনো কখনো শত বছর বা তার চেয়েও বেশি দিন অপেক্ষা করে। আজ পর্যন্ত আমি ভাগ্যবান। কিন্তু বেশি দিন নেই, সে চলে আসবে।’
প্রায় ১৩০০ শব্দের চিঠিতে ওয়ারেন বাফেট লিখেছেন যে তিনি আশা করছেন, তাঁর তিন সন্তান লম্বা সময় ধরে বেঁচে থাকবেন এবং সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁদের পিতার সম্পদ আর কোন কোন মানবহিতৈষী কাজে ব্যবহার করা যায়। তাঁর তিন সন্তান হলেন সুজি, হাওয়ার্ড ও পিটার—এরই মধ্যে ষাটের কোটা ছাড়িয়েছেন। কারও কারও বয়স ৭০ ছাড়িয়ে গেছে।
ওয়ারেন বাফেটের যখন মৃত্যু ঘটবে, তখন তাঁর তিন সন্তান সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন, কীভাবে তাঁদের পিতার সম্পদ দান করা হবে। কিন্তু তাঁর সন্তানেরা যদি সম্পদের ভবিষ্যতের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে না পারেন, তাহলে কী হবে, সে সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছেন ওয়ারেন বাফেট। সেক্ষেত্রে তিনটি ট্রাস্টি তাঁর সম্পদের সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী হবে। তবে এগুলোর নাম তিনি চিঠিতে উল্লেখ করেননি।
[ad_2]
Source link