[ad_1]
অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কা কর্তৃপক্ষ সে দেশে আদানির কিছু বিনিয়োগ নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৪৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের একটি বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প এবং কলম্বোতে আদানি গ্রুপের নেতৃত্বাধীন একটি গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প। এই প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে ৭০ কোটি ডলারের বেশি।
আদানির ব্যবসা সাম্রাজ্যের অংশ কয়লা, বিমানবন্দর, সিমেন্ট, গণমাধ্যম—এসব খাত। বিশাল এই গোষ্ঠী এর আগেও করপোরেট জালিয়াতিসংক্রান্ত অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছে। গত বছর তাদের শেয়ারে একই রকম ধস নেমেছিল। সে সময় শর্টসেলার প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চ শেয়ার জালিয়াতির অভিযোগ আনার পর আদানির বিভিন্ন কোম্পানির বাজার মূলধন ১৫ হাজার কোটি ডলার কমে যায়।
ওই সময়ও আদানি হিনডেনবার্গের অভিযোগ অস্বীকার করেছিল।
আদানি গোষ্ঠী যেভাবে পুঁজিঘন বিভিন্ন ব্যবসা দ্রুতগতিতে সম্প্রসারণ করছিল, তাতে অতীতে সতর্কতা জারি করেছিল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক ঋণমান যাচাইকারী কোম্পানি ফিচের সহযোগী ও বাজার গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান ক্রেডিটসাইট বলেছিল যে আদানির কর্মকাণ্ড ‘গভীরভাবে উদ্দেশ্যমূলক’।
[ad_2]
Source link