Homeদেশের গণমাধ্যমেধানুশ-ঐশ্বরিয়ার আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ | কালবেলা

ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ | কালবেলা

[ad_1]

২০২২ সালেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন দক্ষিণের জনপ্রিয় অভিনেতা ধানুশ ও কিংবদন্তি তারকা রজনীকান্তের বড় মেয়ে ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকেই আলাদা থাকছিলেন তারা।

অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ হতে যাচ্ছে ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার। বুধবার (২৭ নভেম্বর) ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার বিচ্ছেদের আবেদন গ্রহণ করেন চেন্নাই পারিবারিক আদালত। গতকাল আদালতে উপস্থিত ছিলেন ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া। এদিন বিচারক শোভা দেবী শেষবারের মতো তাদের সিদ্ধান্তের কথা জানতে চান। দুজনেই তখন আলাদা হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এরপর রায় দেন আদালত।

২০২২ সালের ১৭ জানুয়ারি এক্সে ডিভোর্সের ঘোষণা দিয়ে এক বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন ধানুশ ও ঐশ্বরিয়া। বিবৃতিতে তারা লিখেছিলেন, ১৮ বছর একসঙ্গে বন্ধু, দম্পতি, মা-বাবা ও শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে ছিলাম। উন্নতি, পরস্পরের প্রতি বোঝাপড়া, মানিয়ে নেওয়া, আয়ত্ত্ব করার একটা জার্নি ছিল। আজ এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে যেখানে আমাদের পথ আলাদা হয়ে গেছে। আমরা দাম্পত্য জীবনের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিজেদেরকে আরো ভালোভাবে বোঝার জন্য সময় নিচ্ছি।

ওই ঘটনার পর পারিবারিক আদালতে বিচ্ছেদের আবেদন করেছিলেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়া। আদালত তাদের সমঝোতার মাধ্যমে দূরত্ব কমিয়ে পুনরায় সংসার করার পরামর্শ দেন। এরপর বিগত দুই বছরে তিনটি শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শেষ পর্যন্ত আলাদা হয়ে গেলেন তারা।

২০০৩ সালে ধানুশের ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় সিনেমা ‘কাদাল কোন্দেইন’ মুক্তি পায়। সেখানে আমন্ত্রিত ছিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত। সঙ্গে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়াও। ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে ধানুশের পরিচয় করান রজনীকান্ত। এরপর ধানুশকে ঐশ্বরিয়ার ফুল ও চিরকুট পাঠিয়েছিলেন। চিরকুটে লিখেছিলেন, ‘ভালো কাজ।’ ঐশ্বরিয়ার এই মন্তব্য অনেক ভালো লেগেছিল ধানুশের। এরপর তাদের আরও ভালো করে জানা শোনা তার পর বিয়ে।

উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ১৮ নভেম্বর ধানুশ ও তার বিয়ে হয়। এই দম্পতির দুই ছেলে— যাত্রা ও লিঙ্গা। ঐশ্বরিয়ার পরিচালনায় ‘থ্রি’ সিনেমায় অভিনয় করেন ধানুশ। এই সিনেমার ‘কলাভেরি ডি’ গানটি দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত