Homeদেশের গণমাধ্যমেজুমার দিনের ফজিলত | প্রথম আলো

জুমার দিনের ফজিলত | প্রথম আলো

[ad_1]

এ সুরায় আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করতে উপদেশ দেওয়া হয়েছে। এসব কিছুর কারণে সফলতার আশা করার কথা বলা হয়েছে। এভাবেই তিন অংশে সুরাটি গাঁথা।

সুরার প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু, সবই আল্লাহর প্রশংসা ও মহিমা ঘোষণা করে, যিনি পবিত্র পরাক্রমশালী ও তত্ত্বজ্ঞানী।’ এ ছাড়া আল্লাহ বড় এবং আল্লাহর চারটি গুণবাচক নামের (মালিক, কুদ্দুস, আজিজ, হাকিম) কথা এসেছে।

দ্বিতীয় আয়াতে আছে, ‘তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাঁর আয়াত আবৃত্তি করে তাদের কাছে, তাদের উন্নত করে এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়। এর আগে তারা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।’ আল্লাহর ওই ৪টি গুণবাচক নামের রঙে রঙিন হয়ে তাঁর প্রেরিত শেষ নবী ও রাসুল কীভাবে তাঁর দীন প্রচার করে গেছেন, তার বর্ণনা এসেছে।

তৃতীয় আয়াতে আছে, ‘যারা এখনো তাদের দলভুক্ত হয়নি, তাদের জন্যও তাকে পাঠানো হয়েছে। আল্লাহ তো পরাক্রমশালী, তত্ত্বজ্ঞানী।’ মুহাম্মদ (সা.)–এর কাজের পরিধি যে শুধু তাঁর সময়েই নয়, বরং তাঁর অবর্তমানেও এ কাজ চলতে থাকবে।

চতুর্থ আয়াতে আছে, ‘এ আল্লাহর অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি দান করেন। আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।’ ইসলাম মক্কার সীমানা ছাড়িয়ে সবদিকে ছড়িয়ে পড়বে। মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ হতেই থাকবে।

পঞ্চম আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘যাদের তওরাতের বিধান দেওয়া হলেও তা অনুসরণ করেনি তাদের উপমা, বই বওয়া গাধা! কত খারাপ তাদের উপমা, যারা আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে! আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়কে সৎ পথে পরিচালনা করেন না।

[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত