[ad_1]
স্বপ্নার প্রতিবেশী আমেনা খাতুন বলেন, ‘ছোট বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে স্বপ্নার কষ্ট দেখতি না পাইরে মাঝেমধ্যি চাল-ডাল যা পারি, দেই। দুর্মূল্যের বাজারে গ্রামের সব মানষির টানাটানির মধ্যি দিন কাটাতি হয়। এর মধ্যি মন চালিও সব সময় সহযোগিতা করতি পারিনে।’
স্বপ্নার ঝুপড়ি ঘরে থাকার মতো অবস্থা নেই বলে জানান জোড়শিং গ্রামের বাসিন্দা বিল্লাল হোসেন। তিনি আরও বলেন, স্বপ্নার বাচ্চারা বাড়িতে না খেয়ে থাকলেও খবর নেওয়ার কেউ নেই। সরকারি কিংবা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দিলে ভালো হতো। ছেলে–মেয়েরা পড়াশোনার নিশ্চয়তা পেত।
স্থানীয় দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আবদুস সালাম বলেন, পরিবারটির খাওয়ার কষ্টের সঙ্গে বড় সমস্যা ঘরের। তাঁদের থাকার স্থায়ী ব্যবস্থা করতে একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। অন্যান্য সরকারি সহায়তার পাশাপাশি এবার ভিজিডির একটি কার্ড করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
[ad_2]
Source link