[ad_1]
যেখানে বেড়াতে যাচ্ছেন, সেখানকার মূল আকর্ষণের ওপর আপনার সময় নির্বাচন এবং পরিকল্পনার অনেকটা নির্ভর করবে। উদাহরণস্বরূপ, সিলেটের বিছনাকান্দি বা রাতারগুলে বেড়াতে গেলে জুন-জুলাই উপযুক্ত সময়। কারণ, তখন বাংলাদেশে বর্ষাকাল থাকে। এই এলাকার প্রধান আকর্ষণ হলো ঝরনা ও জলাশয়। বর্ষাকালের বৃষ্টিতে জলাশয়গুলো টইটম্বুর থাকে। সেখানে নৌকাভ্রমণ থেকে সাঁতার কাটা—নানা ধরনের কার্যক্রমের মাধ্যমে ভ্রমণটা উপভোগ্য করা যায়।
আর যদি সাগর দেখতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আদর্শ সময় হলো শীতকাল। বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ। এ সময় ঘূর্ণিঝড় বা অন্যান্য দুর্যোগের আশঙ্কা কম থাকে। সাগর থাকে শান্ত। সমুদ্রের বিশালতা উপভোগ করার তখনই আদর্শ সময়। একই সঙ্গে এ সময় পাহাড়ি এলাকায় ভ্রমণের জন্যও যথার্থ। গরমে ঘেমে যাওয়ার বা ডিহাইড্রেটেড হওয়ার আশঙ্কা নেই। দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেকিং করে পাহাড়ের চূড়ার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
অন্যদিকে কিছু কিছু স্থানের ক্ষেত্রে রয়েছে আলাদা বিশেষত্ব। যেমন আপনি যদি পঞ্চগড়ে গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে চান, যেতে হবে একেবারেই বছরের নির্ধারিত একটি সময়ে। সেটি হলো অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বরের প্রথম দুই-তিন সপ্তাহ। রাঙামাটির সাজেকের মূল আকর্ষণ মেঘ। সেখানে যেতে হয় শরতের শুরুতে। আবহাওয়ার মর্জির ওপর ভিত্তি করেই মূলত এই পরিকল্পনাগুলো করতে হবে।
[ad_2]
Source link