[ad_1]
নাগরিক সংগঠন বাংলাদেশ হেলথ ওয়াচের আহ্বায়ক আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী বলেন, গত শতকের ষাটের দশকে থাইল্যান্ড সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার উদ্যোগ নিলে বিশ্বব্যাংক তার বিরোধিতা করেছিল। বিশ্বব্যাংক বলেছিল, থাইল্যান্ডের অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক আস্থা বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন নতুন সুযোগ তৈরি করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাস্থ্যে বরাদ্দ বাড়াতে হবে, স্বাস্থ্য প্রশাসন পুনর্গঠন করতে হবে, বিনা মূল্যে ওষুধ দিতে হবে, ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানকে নিয়মনীতির মধ্যে আনতে হবে এবং স্থানীয় পর্যায়ের কমিটিতে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
আইসিডিডিআরবির মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য কর্মসূচির পরিচালক শামস এল আরেফিন বলেন, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ঝুঁকি মোকাবিলার বিষয়টি কম গুরুত্ব পায়। তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রণের স্থান যত বেশি থাকবে, তত অনিয়ম বাড়বে।
বিশ্বে বর্তমানে স্বাস্থ্য খাতে চার ধরনের বিমাব্যবস্থা আছে উল্লেখ করে এফসিডিওর স্বাস্থ্য উপদেষ্টা রাশিদ জামান বলেন, প্রাইভেট সেক্টরকে অগ্রাহ্য করার কোনো সুযোগ নেই। তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে, তাদের জন্য নীতি করতে হবে, তাদেরকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে হবে।
[ad_2]
Source link