[ad_1]
দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা সামছুল আলম বলেন, পৌরসভা থেকে সিটি করপোরেশন গঠিত হওয়ার পর সীমানা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে জনসংখ্যাও। ফলে ময়লা-আবর্জনার পরিমাণও প্রতিনিয়ত পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এতে দিন যত যাচ্ছে, ততই অতিরিক্ত ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অসহনীয় হয়ে উঠছে ওই এলাকার মানুষের বসবাস। বর্তমানে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৮০ মেট্রিক টন ময়লা এখানে ফেলা হচ্ছে।
একই এলাকার বাসিন্দা বিল্লাল হোসেন বলের, ময়লা ফেলার জায়গার তিন দিকে আংশিক সীমানাপ্রাচীর থাকলেও উত্তর দিকে কোনো সীমানাপ্রাচীর নেই। তবে যে তিন দিকে আংশিক সীমানাপ্রাচীর রয়েছে, সেখানেও ময়লার স্তূপ পাহাড়ে পরিণত হয়েছে। ময়লার স্তূপের উত্তর পাশ দিয়েই গেলেই বিবির বাজার স্থলবন্দর সড়কটি। এ কারণে এই এলাকার মানুষকে প্রতিদিনই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ওই স্থানে অপরিকল্পিতভাবে ময়লা ফেলা হয়েছে। সড়কের পাশেও ময়লার স্তূপ তৈরি হয়েছে। ময়লা ফেলার জায়গার সীমানাপ্রাচীর ও দুর্গন্ধ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বাতাসে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে দুর্গন্ধ। সেখানে ভেতরে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ময়লা ফেলার স্থানে অবাধে গরু-ছাগল ঢুকে পড়ছে।
[ad_2]
Source link