[ad_1]
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, ‘দেশে মেধার গুরুত্ব প্রদান করে একটি প্রগতিশীল, মুক্তচিন্তা ও সৃজনশীল শিক্ষার পরিবেশ তৈরিতে ২০১৮ সাল থেকে বৈষম্য ও কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা, যা ২০২৪ সালে চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছায়। শত শত শিক্ষার্থী হতাহতের বিনিময়ে ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে আমরা একটি বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, হাজার হাজার শিক্ষার্থীর রক্তের বিনিময়ে যে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, সেখানেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা বিদ্যমান। এটা ২৪-এর বিপ্লবের চেতনাবিরোধী।’
[ad_2]
Source link